পলাশ প্রতিনিধি, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ : পলাশ উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আওলাদ হোসেন শেখর। নেশা তার কবুতর পালন। তিনি অনেকটা সময় পার করেন কবুতর পালন ও পরিচর্যায়। আর এই কবুতর পালন করে বদলে গেছে তার ভাগ্যের চাকা।
হয়েছেন স্বাবলম্বী। তার দেখাদেখি এলাকার অনেক বেকার যুবক এখন কবুতর পালনে ঝুঁকছে। গত কয়েক বছর ধরে উপজেলায় বিভিন্ন গ্রাম গুলোতে বাণিজ্যিক ভাবে শুরু হয়েছে দেশি বিদেশি বিভিন্ন জাতের কবুতর পালন। সখের বসে ও অর্থকারী সম্পদ হিসেবে কবুতর চাষে ঝুঁকছেন এখানকার সৌখিন চাষীরা। যার ফলে দিনে দিনে এখানে বাড়ছে কবুতর চাষী, ব্যবসায়ি ও ক্রেতার সংখ্যা। প্রতিনিয়ত দুর দুরান্ত থেকে এখান থেকে কবুতর কিনছেন পাখী প্রেমী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। এলাকার বিভিন্ন হাট বাজারের পাশাপাশি এখন চাষীদের বিক্রির অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে ফেইসবুক ও ইন্টারনেটে। কবুতর প্রেমী ছাত্রলীগ নেতা আওলাদ হোসেন জানান, বেকারত্ব জীবনে বছর দু এক পূর্বে সখের বসে পার্শবতী গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জের জামালপুর বাজার থেকে ১২শ টাকা দিয়ে দুই জোড়া দেশি কবুতর কিনে আনেন। এরপর কবুতর পালন করার জন্য আট খোপের একটি ঘরও তৈরি করেন। খোপ গুলো পুরণ করার জন্য আরো ৬ জোড়া কবুতর সংগ্রহ করেন। আর সেই কবুতর থেকে ডিম ও বাচ্চা পেয়ে সখ জাগে আরো বড় আকারে করার। এলাকার বিভিন্ন খামারীর কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে গড়ে তুলেন ছোট্ট একটি খামার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয় নি তার। মাত্র দু বছরের ব্যবধানে কবুতরের বাচ্চা ও ডিম বিক্রি করে গড়েছেন মধ্য আকারের একটি খামার। মাস শেষে খামার থেকে ২০ হাজার টাকার মতো আয়ও হচ্ছে তার। বর্তমানে তার খামারে রয়েছে দেশীয় কবুতর সহ আমেরিকান হিটলার, ভারত, পাকিস্তান ও জাকার্তা থেকে আসা গ্রিবাজলস্কা, লোটন, সিরাজি, ময়ুরী, সিলভার, জিলানী, পরশ, শোয়া, চন্দন, ক্যাপটান, রেসার, বাজারিকা, মনিরা, কালদম, কিং সহ বিশ প্রজাতির বিদেশী কবুতর। যার প্রতি জোড়া মূল্য দুই হাজার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। তিনি জানান, বর্তমানে দেশি কবুতরের চেয়ে বিদেশি কবুতরের চাহিদা অনেক বেশি। তাই বিভিন্ন দুর দুরান্ত থেকে অনেকেই এখান থেকে কবুতর সংগ্রহ করে। তিনি আরো জানান, সকল প্রজাতির কবুতরের খাদ্য একই রকম তাই কম খরচ ও অধিক লাভের আশায় অনেকেই বিদেশি কবুতর পালনে ঝুকছেন। এছাড়া একজোড়া কবুতর প্রতিমাসে দুটি করে বাচ্চা দিলেও বিশেষ প্রক্রিয়ার পোস্টারের মাধ্যমে মাসে চারটি বাচ্চা সংগ্রহ করা হয়। ফলে লাভের অংশটাও অনেক বেড়ে যায়। দেশের বেকার যুবকরা চাকুরীর পিছনে না ঘুরে অল্প পুঁজি নিয়ে এই কবুতরের চাষ শুরু করলে আমার মতো খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তাদের আর্থিক স্বচ্ছলতা আনতে পাড়বে। এবং বেকারত্ব ঘুচাতে পাড়বে।
হয়েছেন স্বাবলম্বী। তার দেখাদেখি এলাকার অনেক বেকার যুবক এখন কবুতর পালনে ঝুঁকছে। গত কয়েক বছর ধরে উপজেলায় বিভিন্ন গ্রাম গুলোতে বাণিজ্যিক ভাবে শুরু হয়েছে দেশি বিদেশি বিভিন্ন জাতের কবুতর পালন। সখের বসে ও অর্থকারী সম্পদ হিসেবে কবুতর চাষে ঝুঁকছেন এখানকার সৌখিন চাষীরা। যার ফলে দিনে দিনে এখানে বাড়ছে কবুতর চাষী, ব্যবসায়ি ও ক্রেতার সংখ্যা। প্রতিনিয়ত দুর দুরান্ত থেকে এখান থেকে কবুতর কিনছেন পাখী প্রেমী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। এলাকার বিভিন্ন হাট বাজারের পাশাপাশি এখন চাষীদের বিক্রির অন্যতম মাধ্যম হয়ে উঠেছে ফেইসবুক ও ইন্টারনেটে। কবুতর প্রেমী ছাত্রলীগ নেতা আওলাদ হোসেন জানান, বেকারত্ব জীবনে বছর দু এক পূর্বে সখের বসে পার্শবতী গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জের জামালপুর বাজার থেকে ১২শ টাকা দিয়ে দুই জোড়া দেশি কবুতর কিনে আনেন। এরপর কবুতর পালন করার জন্য আট খোপের একটি ঘরও তৈরি করেন। খোপ গুলো পুরণ করার জন্য আরো ৬ জোড়া কবুতর সংগ্রহ করেন। আর সেই কবুতর থেকে ডিম ও বাচ্চা পেয়ে সখ জাগে আরো বড় আকারে করার। এলাকার বিভিন্ন খামারীর কাছ থেকে পরামর্শ নিয়ে গড়ে তুলেন ছোট্ট একটি খামার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয় নি তার। মাত্র দু বছরের ব্যবধানে কবুতরের বাচ্চা ও ডিম বিক্রি করে গড়েছেন মধ্য আকারের একটি খামার। মাস শেষে খামার থেকে ২০ হাজার টাকার মতো আয়ও হচ্ছে তার। বর্তমানে তার খামারে রয়েছে দেশীয় কবুতর সহ আমেরিকান হিটলার, ভারত, পাকিস্তান ও জাকার্তা থেকে আসা গ্রিবাজলস্কা, লোটন, সিরাজি, ময়ুরী, সিলভার, জিলানী, পরশ, শোয়া, চন্দন, ক্যাপটান, রেসার, বাজারিকা, মনিরা, কালদম, কিং সহ বিশ প্রজাতির বিদেশী কবুতর। যার প্রতি জোড়া মূল্য দুই হাজার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। তিনি জানান, বর্তমানে দেশি কবুতরের চেয়ে বিদেশি কবুতরের চাহিদা অনেক বেশি। তাই বিভিন্ন দুর দুরান্ত থেকে অনেকেই এখান থেকে কবুতর সংগ্রহ করে। তিনি আরো জানান, সকল প্রজাতির কবুতরের খাদ্য একই রকম তাই কম খরচ ও অধিক লাভের আশায় অনেকেই বিদেশি কবুতর পালনে ঝুকছেন। এছাড়া একজোড়া কবুতর প্রতিমাসে দুটি করে বাচ্চা দিলেও বিশেষ প্রক্রিয়ার পোস্টারের মাধ্যমে মাসে চারটি বাচ্চা সংগ্রহ করা হয়। ফলে লাভের অংশটাও অনেক বেড়ে যায়। দেশের বেকার যুবকরা চাকুরীর পিছনে না ঘুরে অল্প পুঁজি নিয়ে এই কবুতরের চাষ শুরু করলে আমার মতো খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তাদের আর্থিক স্বচ্ছলতা আনতে পাড়বে। এবং বেকারত্ব ঘুচাতে পাড়বে।
0 comments:
Post a Comment