স্টাফ রিপোর্টার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ : নরসিংদীর মাধবদীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেছে টেক্সটাইল মিলের শ্রমিকরা। গতকাল শনিবার সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত মাধবদী থানার ভগিরথপুরের হাজেরা টেক্সটাইল এন্ড গার্মেন্টসের শ্রমিকরা অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হলে পুলিশের অনুরোধে অবরোধ তুলে নেয় শ্রমিকরা।
আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানায়, কারখানায় প্রায় আড়াই শ্রমিক কর্মরত রয়েছে। গত চার মাস ধরে কারখানার শ্রমিকদের বেতন ও ওভারটাইমের টাকা পরিশোধ করছে না মালিক। এ নিয়ে তারা মিল মালিকের কাছে পাওনা বেতনের জন্য বারবার গেলেও তিনি আজ কাল করে সময়ক্ষেপন করছেন। বেতন না পেয়ে শ্রমিকরা অভাবে দিন কাটাচ্ছেন। কোন উপায় না দেখ তারা আন্দোলনে পথ বেছে নিয়েছেন।
শ্রমিক তামান্না বেগম ক্ষোভ নিয়ে বলেন, গত চার মাস ধরে টাকার অভাবে খেয়ে না-খেয়ে দিন কাটাচ্ছি। বাড়ি ভাড়া ও দোকানের পাওনার জন্য বেশ চাপে আছি। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে, তাই আমরা আন্দোলন করতে পথে নেমেছি।
শ্রমিকদের সড়ক অবরোধের ফলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ আন্দোলনরত শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম বলেন, মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝির জন্য এই অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। তবে মালিক আশ্বস্ত করেছে আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে সকল পাওনা পরিশোধ করবে। এতে শ্রমিকরা আশ্বস্ত হয়ে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়িয়েছে।
এই ব্যাপারে হাজেরা টেক্সটাইল এন্ড গার্মেন্টসের মালিক মিল্লাত হোসেনের ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।
আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানায়, কারখানায় প্রায় আড়াই শ্রমিক কর্মরত রয়েছে। গত চার মাস ধরে কারখানার শ্রমিকদের বেতন ও ওভারটাইমের টাকা পরিশোধ করছে না মালিক। এ নিয়ে তারা মিল মালিকের কাছে পাওনা বেতনের জন্য বারবার গেলেও তিনি আজ কাল করে সময়ক্ষেপন করছেন। বেতন না পেয়ে শ্রমিকরা অভাবে দিন কাটাচ্ছেন। কোন উপায় না দেখ তারা আন্দোলনে পথ বেছে নিয়েছেন।
শ্রমিক তামান্না বেগম ক্ষোভ নিয়ে বলেন, গত চার মাস ধরে টাকার অভাবে খেয়ে না-খেয়ে দিন কাটাচ্ছি। বাড়ি ভাড়া ও দোকানের পাওনার জন্য বেশ চাপে আছি। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে, তাই আমরা আন্দোলন করতে পথে নেমেছি।
শ্রমিকদের সড়ক অবরোধের ফলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ আন্দোলনরত শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম বলেন, মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝির জন্য এই অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। তবে মালিক আশ্বস্ত করেছে আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে সকল পাওনা পরিশোধ করবে। এতে শ্রমিকরা আশ্বস্ত হয়ে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়িয়েছে।
এই ব্যাপারে হাজেরা টেক্সটাইল এন্ড গার্মেন্টসের মালিক মিল্লাত হোসেনের ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার চেষ্টা করেও যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।
0 comments:
Post a Comment