মাধবদী প্রতিনিধি: নরসিংদী জেলার ৬টি থানায় বিএনপি’র নেতা কর্মী সমর্থকরা ভালো নেই। কানা ঘুষা, ফিসফাস আলোচনা চলছে। সর্বত্রই একটা অস্থিরতা, গুমোট আবহাওয়া। কী হতে পারে- কী হতে যাচ্ছে এমনি একটা চাপা গুঞ্জন বুদ্বুদের মতো বাতাসে মিলিয়ে যাচ্ছে। বেলাবো উপজেলা, মনোহরদী, রায়পুরা, পলাশ, নরসিংদী সদর বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলের বিএনপি’র সুসজ্জিত রাজনৈতিক আবাসস্থল এখন আগোছালো।
নরসিংদী জেলা বিএনপি’র রাজনৈতিক পথ চলা যদিও বিভিন্ন কারণে অমসৃণ তথাপি বলা যায়, মরহুম শামছুদ্দিন আহমেদ এছাক (সাবেক এমপি) থাকাকালীন যতটুকু নেতা কর্মী সমর্থকদের সৌহার্দ্যপূর্ণ অবস্থান ছিল, নেতৃত্বের দৃঢ়তা ছিল, রাজনৈতিক কর্মকান্ড ছিল এখন তার অবস্থান তলানীতে এসে ঠেকেছে। কোন থানা ইউনিয়নেই সাংগঠনিক কাঠামো নেই। দায়সারা গোছের কমিটি থাকলেও তারা মাঠ পর্যায়ে অনুপস্থিত। জেলা নেতৃবৃন্দ যেন মাঝে মধ্যে কোন অদৃশ্য বলয়ে আবদ্ধ থাকেন। অতি সম্প্রতি মাধবদী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়ে গেল। ছাত্রলীগের কৌশলের কাছে ছাত্রদলের দেউলিয়াত্ত প্রমাণিত হয়েছে। “ওরা পারে এরা পারে না।” ১৫ জুনের নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনয়নপত্র কিনতে পারেনি। ১৭ জনের এক পূর্ণ প্যানেল ঠিক করতে পারেনি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন অধ্যক্ষ ও ছাত্রলীগ দায়ী। ছাত্রদল ও সাংবাদিক সম্মেলন করেছে ঠিক কিন্তু কোন কর্মসূচী, কোন শো ডাউন দিতে পারেনি। এ প্রতিবেদক বিষয়টি নিয়ে অধ্যক্ষের সাথে আলোচনা করেছেন। তার বক্তব্য, তফশীল ঘোষনা ভোটার লিস্ট প্রণয়ন সবই ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দের গোচরীভূত। তারা নাকি অধ্যক্ষকে ধন্যবাদও দিয়েছেন। তবে কেন নির্বাচনে অংশ নেয়নি ছাত্রদল? পৌর শাখা, কলেজ শাখা, উপজেলা শাখার ছাত্রদলের সমন্বয়ের বড় অভাব। বিষয়টি কী জেলা নেতৃবৃন্দ ভাবেন?
মাধবদীতে শুধু পৌর বিএনপি’র কর্মকান্ডই চোখে পরে। বিগত সময়ে ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে অংশ নেয়ায় মাধবদীর প্রায় ২০০ নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়। গত ২৩ জুন ছিল হাজিরার তারিখ। মামলায় স্বাক্ষী চলছে। জেলার নেতৃবৃন্দ এই মামলার বিষয়ে দেখেও না দেখার ভান করছেন। কিছু শান্তনার বাণী-কিছু সাহায্য সহযোগিতার হাত বাড়ানো তাদের কী কর্তব্য নয়? মাধবদীতে এসে জেলা নেতৃবৃন্দ বিএনপিমনা মুরুব্বিদের সাথে আলোচনারও প্রয়োজনবোধ করেন না। সর্বত্রই অপ্রকাশিত ক্ষোভ। কষ্ট বুকে চেপে বিএনপি’র সমর্থকরা দিন কাটান। বিএনপি সঠিক নেতৃত্ব প্রদান না করলে ঘর আগোছালোই থাকবে। নতুন নতুন দু-চারজন হিতাকাঙ্খি বাড়লেও কমে যাবে বন্ধু, সুজনের সংখ্যা।
নরসিংদী জেলা বিএনপি’র রাজনৈতিক পথ চলা যদিও বিভিন্ন কারণে অমসৃণ তথাপি বলা যায়, মরহুম শামছুদ্দিন আহমেদ এছাক (সাবেক এমপি) থাকাকালীন যতটুকু নেতা কর্মী সমর্থকদের সৌহার্দ্যপূর্ণ অবস্থান ছিল, নেতৃত্বের দৃঢ়তা ছিল, রাজনৈতিক কর্মকান্ড ছিল এখন তার অবস্থান তলানীতে এসে ঠেকেছে। কোন থানা ইউনিয়নেই সাংগঠনিক কাঠামো নেই। দায়সারা গোছের কমিটি থাকলেও তারা মাঠ পর্যায়ে অনুপস্থিত। জেলা নেতৃবৃন্দ যেন মাঝে মধ্যে কোন অদৃশ্য বলয়ে আবদ্ধ থাকেন। অতি সম্প্রতি মাধবদী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়ে গেল। ছাত্রলীগের কৌশলের কাছে ছাত্রদলের দেউলিয়াত্ত প্রমাণিত হয়েছে। “ওরা পারে এরা পারে না।” ১৫ জুনের নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনয়নপত্র কিনতে পারেনি। ১৭ জনের এক পূর্ণ প্যানেল ঠিক করতে পারেনি। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন অধ্যক্ষ ও ছাত্রলীগ দায়ী। ছাত্রদল ও সাংবাদিক সম্মেলন করেছে ঠিক কিন্তু কোন কর্মসূচী, কোন শো ডাউন দিতে পারেনি। এ প্রতিবেদক বিষয়টি নিয়ে অধ্যক্ষের সাথে আলোচনা করেছেন। তার বক্তব্য, তফশীল ঘোষনা ভোটার লিস্ট প্রণয়ন সবই ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দের গোচরীভূত। তারা নাকি অধ্যক্ষকে ধন্যবাদও দিয়েছেন। তবে কেন নির্বাচনে অংশ নেয়নি ছাত্রদল? পৌর শাখা, কলেজ শাখা, উপজেলা শাখার ছাত্রদলের সমন্বয়ের বড় অভাব। বিষয়টি কী জেলা নেতৃবৃন্দ ভাবেন?
মাধবদীতে শুধু পৌর বিএনপি’র কর্মকান্ডই চোখে পরে। বিগত সময়ে ক্ষমতাসীনদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে অংশ নেয়ায় মাধবদীর প্রায় ২০০ নেতা কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়। গত ২৩ জুন ছিল হাজিরার তারিখ। মামলায় স্বাক্ষী চলছে। জেলার নেতৃবৃন্দ এই মামলার বিষয়ে দেখেও না দেখার ভান করছেন। কিছু শান্তনার বাণী-কিছু সাহায্য সহযোগিতার হাত বাড়ানো তাদের কী কর্তব্য নয়? মাধবদীতে এসে জেলা নেতৃবৃন্দ বিএনপিমনা মুরুব্বিদের সাথে আলোচনারও প্রয়োজনবোধ করেন না। সর্বত্রই অপ্রকাশিত ক্ষোভ। কষ্ট বুকে চেপে বিএনপি’র সমর্থকরা দিন কাটান। বিএনপি সঠিক নেতৃত্ব প্রদান না করলে ঘর আগোছালোই থাকবে। নতুন নতুন দু-চারজন হিতাকাঙ্খি বাড়লেও কমে যাবে বন্ধু, সুজনের সংখ্যা।
0 comments:
Post a Comment